মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের ভুয়া পরিচয়ে নিয়োগ পেয়ে নোয়াখালীতে শিক্ষানবিশ ২৩ জন কনস্টেবলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে নোয়াখালী থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার হওয়া কনস্টেবলদের গতকালই ঢাকার গেন্ডারিয়া থানার উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁদের বাড়ি ঢাকার বিভিন্ন এলাকায়।
নোয়াখালী পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র সূত্র জানায়, গ্রেপ্তার হওয়া ওই ২৩ জন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান পরিচয়ে ভুয়া সনদ দাখিল করে গত জানুয়ারি মাসের শেষের দিকে ঢাকার গেন্ডারিয়ার মিলব্যারাকে পুলিশের কনস্টেবল পদে নিয়োগ লাভ করেন। নোয়াখালী পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে তাঁদের ছয় মাসের প্রশিক্ষণ শুরু হয় গত ৫ ফেব্রুয়ারি। সম্প্রতি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় ওই সব কনস্টেবলের স্থায়ী ঠিকানা ও সনদ যাচাই-বাছাই করে। এতে তাঁদের অভিভাবকদের মুক্তিযোদ্ধা সনদ ভুয়া প্রমাণিত হয়।
এরপর ৭ জুলাই গেন্ডারিয়া থানায় ওই ২৩ কনস্টেবলের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও জালিয়াতির মামলা করেন মিলব্যারাকের এক পুলিশ কর্মকর্তা। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গেন্ডারিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. ছরোয়ার জাহান একদল পুলিশ নিয়ে গতকাল বিকেলে নোয়াখালী পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এসে ওই ২৩ কনস্টেবলকে গ্রেপ্তার করেন।
প্রশিক্ষণকেন্দ্রে কর্তব্যরত পুলিশ কর্মকর্তারা গ্রেপ্তার হওয়া কনস্টেবলদের নাম-পরিচয় জানাতে চাননি।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে গতকাল রাতে প্রশিক্ষণকেন্দ্রের কমান্ড্যান্ট শৈবাল কান্তি চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, মন্ত্রণালয়ের তদন্তে ওই ২৩ কনস্টেবলের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগ প্রমাণিত হয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের অনুরোধে তাঁদের ঢাকার উদ্দেশে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শেখ রফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ওই ২৩ ব্যক্তি মুক্তিযোদ্ধা সন্তানের ভুয়া পরিচয় দিয়ে ঢাকার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা হিসেবে পুলিশ কনস্টেবল পদে নিয়োগ পেয়েছিলেন। কিন্তু পরে তদন্তে প্রতারণা ও জালিয়াতির বিষয়টি বেরিয়ে এলে তাঁদের প্রশিক্ষণ থেকে প্রত্যাহার করা হয়। পাশাপাশি তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
গেন্ডারিয়া থানার এসআই মো. ছরোয়ার জাহান গতকাল রাত নয়টার দিকে প্রথম আলোকে বলেন, ‘গ্রেপ্তার হওয়া ২৩ কনস্টেবল নিয়ে নোয়াখালী থেকে ঢাকায় আসছি।’
গ্রেপ্তার হওয়া কনস্টেবলদের গতকালই ঢাকার গেন্ডারিয়া থানার উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁদের বাড়ি ঢাকার বিভিন্ন এলাকায়।
নোয়াখালী পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র সূত্র জানায়, গ্রেপ্তার হওয়া ওই ২৩ জন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান পরিচয়ে ভুয়া সনদ দাখিল করে গত জানুয়ারি মাসের শেষের দিকে ঢাকার গেন্ডারিয়ার মিলব্যারাকে পুলিশের কনস্টেবল পদে নিয়োগ লাভ করেন। নোয়াখালী পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে তাঁদের ছয় মাসের প্রশিক্ষণ শুরু হয় গত ৫ ফেব্রুয়ারি। সম্প্রতি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় ওই সব কনস্টেবলের স্থায়ী ঠিকানা ও সনদ যাচাই-বাছাই করে। এতে তাঁদের অভিভাবকদের মুক্তিযোদ্ধা সনদ ভুয়া প্রমাণিত হয়।
এরপর ৭ জুলাই গেন্ডারিয়া থানায় ওই ২৩ কনস্টেবলের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও জালিয়াতির মামলা করেন মিলব্যারাকের এক পুলিশ কর্মকর্তা। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গেন্ডারিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. ছরোয়ার জাহান একদল পুলিশ নিয়ে গতকাল বিকেলে নোয়াখালী পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এসে ওই ২৩ কনস্টেবলকে গ্রেপ্তার করেন।
প্রশিক্ষণকেন্দ্রে কর্তব্যরত পুলিশ কর্মকর্তারা গ্রেপ্তার হওয়া কনস্টেবলদের নাম-পরিচয় জানাতে চাননি।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে গতকাল রাতে প্রশিক্ষণকেন্দ্রের কমান্ড্যান্ট শৈবাল কান্তি চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, মন্ত্রণালয়ের তদন্তে ওই ২৩ কনস্টেবলের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগ প্রমাণিত হয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের অনুরোধে তাঁদের ঢাকার উদ্দেশে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শেখ রফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ওই ২৩ ব্যক্তি মুক্তিযোদ্ধা সন্তানের ভুয়া পরিচয় দিয়ে ঢাকার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা হিসেবে পুলিশ কনস্টেবল পদে নিয়োগ পেয়েছিলেন। কিন্তু পরে তদন্তে প্রতারণা ও জালিয়াতির বিষয়টি বেরিয়ে এলে তাঁদের প্রশিক্ষণ থেকে প্রত্যাহার করা হয়। পাশাপাশি তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
গেন্ডারিয়া থানার এসআই মো. ছরোয়ার জাহান গতকাল রাত নয়টার দিকে প্রথম আলোকে বলেন, ‘গ্রেপ্তার হওয়া ২৩ কনস্টেবল নিয়ে নোয়াখালী থেকে ঢাকায় আসছি।’
প্রথম আলো
Posted in: অপরাধী,অবাক-রাজনীতি,প্রতারক,বাংলাদেশ
0 comments:
Post a Comment