২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় হত্যা মামলায় সম্পূরক অভিযোগপত্রভুক্ত সিআইডির সাবেক তিন কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাঁরা হলেন—জোট সরকার আমলে এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির এএসপি আবদুর রশিদ, মুন্সি আতিক ও তদন্ত তদারক কর্মকর্তা বিশেষ পুলিশ সুপার রুহুল আমিন।
আজ বুধবার পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) এ তিন সাবেক কর্মকর্তা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। ঢাকার মহানগর হাকিম কেশব রায়চৌধুরী তাঁদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আসামিদের পক্ষে জামিন আবেদনের শুনানি করেন আবদুস সোবহান তরফদার। তিনি আদালতকে বলেন, তিন আসামির বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে, তা জামিন যোগ্য। শুধু হয়রানি করার জন্য মামলায় জড়ানো হয়েছে। ২০০৯ সালে এঁদের বিরুদ্ধে মতিঝিল থানায় মামলা করা হয়। তাঁরা ওই মামলায় জামিনে আছেন। তাঁরা জামিনের অপব্যবহার করেননি। তাই জামিন পেতে পারেন।
এর বিরোধিতা করে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কাজী নজিবউল্লাহ আদালতকে বলেন, কোনো ব্যক্তি যদি মিথ্যা অভিযোগের ভিত্তিতে কাউকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করার চেষ্টা করেন, তবে সে অপরাধে তিনিও দায়ী হয়ে যান। তিন তদন্ত কর্মকর্তা জজ মিয়া নাটক সাজিয়ে মামলাটি ভিন্ন খাতে প্রবাহের চেষ্টা করে। যে কারণে আসামিদের জামিন পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে আরও অংশ নেন মহানগর সরকারি কৌঁসুলি আবদুল্লাহ আবু, আবদুর রহমান হাওলাদার, আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক সিআইডির সাবেক এ তিন কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩ জুলাই তদন্তকারী সংস্থা সিআইডি ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের ঘটনায় দুটি মামলার সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেয়। এতে নতুন আসামি করা হয় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমানসহ ৩০ ব্যক্তিকে। ওই দিনই আসামিদের মধ্যে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেকসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
সম্পূরক অভিযোগপত্রে আরও আসামি করা হয়েছে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবর, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী ও জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, বিএনপির সাংসদ শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ, প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী ও একান্ত সচিব সাইফুল ইসলাম ওরফে ডিউক এবং বিএনপির নেতা ও ঢাকার ওয়ার্ড কমিশনার মো. আরিফুল ইসলাম। এ ছাড়া জোট সরকারের সময়ের শীর্ষ পর্যায়ের চারজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও আট পুলিশ কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়েছে। বাকি আসামিদের মধ্যে ১০ জন জঙ্গি সংগঠনের নেতা-কর্মী ও একজন পরিবহনের মালিক।
আজ বুধবার পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) এ তিন সাবেক কর্মকর্তা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। ঢাকার মহানগর হাকিম কেশব রায়চৌধুরী তাঁদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আসামিদের পক্ষে জামিন আবেদনের শুনানি করেন আবদুস সোবহান তরফদার। তিনি আদালতকে বলেন, তিন আসামির বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে, তা জামিন যোগ্য। শুধু হয়রানি করার জন্য মামলায় জড়ানো হয়েছে। ২০০৯ সালে এঁদের বিরুদ্ধে মতিঝিল থানায় মামলা করা হয়। তাঁরা ওই মামলায় জামিনে আছেন। তাঁরা জামিনের অপব্যবহার করেননি। তাই জামিন পেতে পারেন।
এর বিরোধিতা করে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কাজী নজিবউল্লাহ আদালতকে বলেন, কোনো ব্যক্তি যদি মিথ্যা অভিযোগের ভিত্তিতে কাউকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করার চেষ্টা করেন, তবে সে অপরাধে তিনিও দায়ী হয়ে যান। তিন তদন্ত কর্মকর্তা জজ মিয়া নাটক সাজিয়ে মামলাটি ভিন্ন খাতে প্রবাহের চেষ্টা করে। যে কারণে আসামিদের জামিন পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে আরও অংশ নেন মহানগর সরকারি কৌঁসুলি আবদুল্লাহ আবু, আবদুর রহমান হাওলাদার, আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক সিআইডির সাবেক এ তিন কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩ জুলাই তদন্তকারী সংস্থা সিআইডি ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের ঘটনায় দুটি মামলার সম্পূরক অভিযোগপত্র জমা দেয়। এতে নতুন আসামি করা হয় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমানসহ ৩০ ব্যক্তিকে। ওই দিনই আসামিদের মধ্যে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেকসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
সম্পূরক অভিযোগপত্রে আরও আসামি করা হয়েছে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবর, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী ও জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, বিএনপির সাংসদ শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ, প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী ও একান্ত সচিব সাইফুল ইসলাম ওরফে ডিউক এবং বিএনপির নেতা ও ঢাকার ওয়ার্ড কমিশনার মো. আরিফুল ইসলাম। এ ছাড়া জোট সরকারের সময়ের শীর্ষ পর্যায়ের চারজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা ও আট পুলিশ কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়েছে। বাকি আসামিদের মধ্যে ১০ জন জঙ্গি সংগঠনের নেতা-কর্মী ও একজন পরিবহনের মালিক।
0 comments:
Post a Comment