সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে ‘বিসমিল্লাহ’ ও ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’ বহাল রাখার ব্যাপারে তীব্র আপত্তি জানিয়েছে বামপন্থী দলগুলো। গতকাল শুক্রবার পৃথক কর্মসূচি ও বিবৃতির মাধ্যমে এসব দলের নেতারা তাঁদের প্রতিক্রিয়া জানান।
এ ছাড়া বাংলাদেশে বসবাসকারী অন্যান্য জাতি ও আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দিয়ে সব নাগরিকের জাতি-পরিচয় ‘বাঙালি’ হিসেবে চিহ্নিত করার বিষয়েও দলগুলো প্রতিবাদ জানিয়েছে।
গত ৩০ জুন জাতীয় সংসদে পাস হওয়া এ সংশোধনীকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, বাহাত্তরের সংবিধানের মূল ভিত্তি ‘ধর্মনিরপেক্ষতার’ সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করে বাম দলগুলো।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, বাম দলগুলো সংবিধানে সন্নিবেশিত বিসমিল্লাহ, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ও ধর্মভিত্তিক রাজনীতির ব্যবস্থা বহাল রাখার বিষয়ে শুরু থেকেই তীব্র আপত্তি জানিয়ে আসছে।
এ ছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল, গণসংহতি আন্দোলন ও বাংলাদেশ মাইনরিটি সংগ্রাম পরিষদ বাহাত্তরের ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধানের চেতনাবিরোধী পঞ্চদশ সংশোধনীর সমালোচনা করেছে।
গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা: গতকাল গণতান্ত্রিক বাম মোর্চার কেন্দ্রীয় পরিচালনা কমিটির সভায় প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলা হয়, সংশোধিত সংবিধানে বাংলাদেশকে একটি ধর্মরাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছে। এতে মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে বলে মনে করে গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা। সভায় সভাপতিত্ব করেন সমন্বয়ক নজরুল ইসলাম।
মিছিল: বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম ও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ সংবিধান সংশোধনী আইন প্রত্যাখ্যান করে কালো পতাকা মিছিল করেছে।
গতকাল বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে সংগঠন দুটি মিছিল বের করে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। মিছিলের নেতৃত্ব দেন মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার মেজর জেনারেল (অব.) সি আর দত্ত বীর উত্তম। তিনি পঞ্চদশ সংশোধনীর সমালোচনা করে বলেন, ‘এর মধ্য দিয়ে দেশকে একাত্তরের পূর্ব ধারায় ঠেলে দেওয়া হয়েছে।
সরকারকে অভিনন্দন: গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সার্বভৌমত্ব—এই চার স্তম্ভে নতুন করে সংবিধান রচনা করায় মহাজোট সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছে কয়েকটি সংগঠন। সংগঠনগুলো হলো জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ, বাংলাদেশ ওলামা মাশায়েখ ঐক্যজোট এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক নেতারা।
এ ছাড়া বাংলাদেশে বসবাসকারী অন্যান্য জাতি ও আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দিয়ে সব নাগরিকের জাতি-পরিচয় ‘বাঙালি’ হিসেবে চিহ্নিত করার বিষয়েও দলগুলো প্রতিবাদ জানিয়েছে।
গত ৩০ জুন জাতীয় সংসদে পাস হওয়া এ সংশোধনীকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, বাহাত্তরের সংবিধানের মূল ভিত্তি ‘ধর্মনিরপেক্ষতার’ সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করে বাম দলগুলো।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, বাম দলগুলো সংবিধানে সন্নিবেশিত বিসমিল্লাহ, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ও ধর্মভিত্তিক রাজনীতির ব্যবস্থা বহাল রাখার বিষয়ে শুরু থেকেই তীব্র আপত্তি জানিয়ে আসছে।
এ ছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল, গণসংহতি আন্দোলন ও বাংলাদেশ মাইনরিটি সংগ্রাম পরিষদ বাহাত্তরের ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধানের চেতনাবিরোধী পঞ্চদশ সংশোধনীর সমালোচনা করেছে।
গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা: গতকাল গণতান্ত্রিক বাম মোর্চার কেন্দ্রীয় পরিচালনা কমিটির সভায় প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলা হয়, সংশোধিত সংবিধানে বাংলাদেশকে একটি ধর্মরাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছে। এতে মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে বলে মনে করে গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা। সভায় সভাপতিত্ব করেন সমন্বয়ক নজরুল ইসলাম।
মিছিল: বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম ও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ সংবিধান সংশোধনী আইন প্রত্যাখ্যান করে কালো পতাকা মিছিল করেছে।
গতকাল বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে সংগঠন দুটি মিছিল বের করে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। মিছিলের নেতৃত্ব দেন মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার মেজর জেনারেল (অব.) সি আর দত্ত বীর উত্তম। তিনি পঞ্চদশ সংশোধনীর সমালোচনা করে বলেন, ‘এর মধ্য দিয়ে দেশকে একাত্তরের পূর্ব ধারায় ঠেলে দেওয়া হয়েছে।
সরকারকে অভিনন্দন: গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সার্বভৌমত্ব—এই চার স্তম্ভে নতুন করে সংবিধান রচনা করায় মহাজোট সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছে কয়েকটি সংগঠন। সংগঠনগুলো হলো জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ, বাংলাদেশ ওলামা মাশায়েখ ঐক্যজোট এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক নেতারা।
0 comments:
Post a Comment